একবার নয় দু'বার সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly) আইপিএলে (IPL) আসার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়ে ছিলেন রামিজ রাজাকে (Ramiz Raja)। কিন্তু বিসিসিআই (BCCI) সভাপতির ডাকে একবারও সাড়া দেননি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (PCB) প্রধান। এই নিয়ে বিস্তর কথা হচ্ছে। কেন সৌরভের আমন্ত্রণ ফিরিয়েছেন রামিজ? এবার কারণ জানালেন রামিজ নিজেই।
পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার জানিয়েছেন, "দেখুন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আমি ওকে একটা কথাই বলে চলেছি যে, এই মুহূর্তে ২-৩ জন ক্রিকেটারই বোর্ড প্রেসিডেন্ট বা চেয়ারম্যানের পদে দায়িত্ব সামলাচ্ছে। যদি আমরা কোনও পার্থক্য গড়ে দিতে না পারি, তাহলে আর কী লাভ! দুর্ভাগ্যবশত সৌরভ ওর চিন্তার কথা জানিয়েছে। সৌরভ দু'বার আমাকে আইপিএলে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছে। একবার দুবাইয়ে আসতে বলেছিল। চলতি বছর ভারতে ডেকেছিল। আমি যাব কি যাব না, এই নিয়ে দ্বিধায় ছিলাম। আমি ভেবেছিলাম, আমি যদি যাই, তাহলে ফ্যানরা আমাকে ছেড়ে কথা বলবে না। আইপিএলে থাকার ক্রিকেটীয় দৃষ্টিভঙ্গি থাকতেই পারে। তবে এই মুহূর্তে বেশ কিছু ফাটল রয়েছে। সেগুলি মেরামত করতে হবে। কারণ খেলাটা রাজনৈতিক!"
২০১২-১৩ সালের পর থেকে ভারত-পাকিস্তান কোনও দ্বিপাক্ষিক সিরিজে মুখোমুখি হয় না। কেউ কারোর দেশে গিয়ে খেলে না। দুই দেশের রাজনৈতিক সম্পর্কের অবনতির প্রভাব পড়েছে বাইশ গজেও। একমাত্র আইসিসি-র ইভেন্টেই একে অপরের বিরুদ্ধে খেলে ভারত-পাকিস্তান। শেষবার সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে ভারত-পাকিস্তান টি-২০ বিশ্বকাপের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল। চলতি বছর জানুয়ারি মাসে ক্রিকেট ফ্যানদের একটা বড় চমক দিতে চেয়েছিলেন রামিজ। ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ড, এই চার দেশকে নিয়ে একটি টি-২০ সুপার সিরিজের প্রস্তাব দেন তিনি। পিসিবি প্রধান জানিয়ে ছিলেন যে, এই সিরিজ থেকে থেকে যা আয় হবে তা আইসিসি-র সকল সদস্যদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে। পাক বোর্ডের এহেন প্রস্তাব সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে দেয় আইসিসি ও বিসিসিআই।
পাকিস্তানের প্রাক্তন ক্রিকেটার জানিয়েছেন, "দেখুন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। আমি ওকে একটা কথাই বলে চলেছি যে, এই মুহূর্তে ২-৩ জন ক্রিকেটারই বোর্ড প্রেসিডেন্ট বা চেয়ারম্যানের পদে দায়িত্ব সামলাচ্ছে। যদি আমরা কোনও পার্থক্য গড়ে দিতে না পারি, তাহলে আর কী লাভ! দুর্ভাগ্যবশত সৌরভ ওর চিন্তার কথা জানিয়েছে। সৌরভ দু'বার আমাকে আইপিএলে আসার আমন্ত্রণ জানিয়েছে। একবার দুবাইয়ে আসতে বলেছিল। চলতি বছর ভারতে ডেকেছিল। আমি যাব কি যাব না, এই নিয়ে দ্বিধায় ছিলাম। আমি ভেবেছিলাম, আমি যদি যাই, তাহলে ফ্যানরা আমাকে ছেড়ে কথা বলবে না। আইপিএলে থাকার ক্রিকেটীয় দৃষ্টিভঙ্গি থাকতেই পারে। তবে এই মুহূর্তে বেশ কিছু ফাটল রয়েছে। সেগুলি মেরামত করতে হবে। কারণ খেলাটা রাজনৈতিক!"
২০১২-১৩ সালের পর থেকে ভারত-পাকিস্তান কোনও দ্বিপাক্ষিক সিরিজে মুখোমুখি হয় না। কেউ কারোর দেশে গিয়ে খেলে না। দুই দেশের রাজনৈতিক সম্পর্কের অবনতির প্রভাব পড়েছে বাইশ গজেও। একমাত্র আইসিসি-র ইভেন্টেই একে অপরের বিরুদ্ধে খেলে ভারত-পাকিস্তান। শেষবার সংযুক্ত আরব আমিরশাহিতে ভারত-পাকিস্তান টি-২০ বিশ্বকাপের ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল। চলতি বছর জানুয়ারি মাসে ক্রিকেট ফ্যানদের একটা বড় চমক দিতে চেয়েছিলেন রামিজ। ভারত, পাকিস্তান, অস্ট্রেলিয়া এবং ইংল্যান্ড, এই চার দেশকে নিয়ে একটি টি-২০ সুপার সিরিজের প্রস্তাব দেন তিনি। পিসিবি প্রধান জানিয়ে ছিলেন যে, এই সিরিজ থেকে থেকে যা আয় হবে তা আইসিসি-র সকল সদস্যদের মধ্যে ভাগ করে দেওয়া হবে। পাক বোর্ডের এহেন প্রস্তাব সরাসরি প্রত্যাখ্যান করে দেয় আইসিসি ও বিসিসিআই।
Tags:
Sports